Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

মঙ্গলচন্ডী নিশিকান্ত উচ্চ বিদ্যালয়

  • সংক্ষিপ্ত বর্ণনা
  • প্রতিষ্ঠাকাল
  • ইতিহাস
  • প্রধান শিক্ষক/ অধ্যক্ষ
  • অন্যান্য শিক্ষকদের তালিকা
  • ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা (শ্রেণীভিত্তিক)
  • পাশের হার
  • বর্তমান পরিচালনা কমিটির তথ্য
  • বিগত ৫ বছরের সমাপনী/পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল
  • শিক্ষাবৃত্ত তথ্যসমুহ
  • অর্জন
  • ভবিষৎ পরিকল্পনা
  • ফটোগ্যালারী
  • যোগাযোগ
  • মেধাবী ছাত্রবৃন্দ

সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

মঙ্গলচন্ডী নিশিকান্ত উচ্চ বিদ্যালয়, তাজপুর, ওসমানীনগর, সিলেট।

 

     বিদ্যালয়টি সিলেট জেলার ওসমানীনগর থানাধীন ঢাকা সিলেট মহাসড়ক সংলগ্ন তাজপুর বাজারে অবস্থিত। বিদ্যালয়টি বালাগঞ্জ উপজেলার মধ্যবর্তী সুযোগাযোগ পূর্ণ স্থানে অবস্থিত। বিদ্যালয়টির মোট ৫.৩৮ এশর জমি রয়েছে । .৬৬ একর ভূমি (লাল কৈলাশ মৌজায়) যেখানে বিদ্যালয়টি প্রথমে প্রতিষ্ঠিত হয়। .৩৪ একর ভূমিতে প্রধান শিক্ষকের বাসভবন অবস্থিত। বাকী ৪.৩৮ শতক ভূমি একত্রে অবস্থিত। উক্ত ভূমিতে বিদ্যালয় ভবনাদি খেলার মাঠ ও পুকুর এবং ছাত্রাবাস অবস্থিত।বিদ্যালয়টি সিলেট জেলার ওসমানীনগর থানাধীন ঢাকা সিলেট মহাসড়ক সংলগ্ন তাজপুর বাজারে অবস্থিত। বিদ্যালয়টি বালাগঞ্জ উপজেলার মধ্যবর্তী সুযোগাযোগ পূর্ণ স্থানে অবস্থিত। বিদ্যালয়টির মোট ৫.৩৮ এশর জমি রয়েছে । .৬৬ একর ভূমি (লাল কৈলাশ মৌজায়) যেখানে বিদ্যালয়টি প্রথমে প্রতিষ্ঠিত হয়। .৩৪ একর ভূমিতে প্রধান শিক্ষকের বাসভবন অবস্থিত। বাকী ৪.৩৮ শতক ভূমি একত্রে অবস্থিত। উক্ত ভূমিতে বিদ্যালয় ভবনাদি খেলার মাঠ ও পুকুর এবং ছাত্রাবাস অবস্থিত।

১৮৮৭ খ্রিঃ লাল কৈলাশ নিবাসী জমিদার শ্রী নবীন চন্দ্র রায় চৌধুরী স্বীয় দানকৃত .৬৬ শতক ভূমিতে তদীয় কুল দেবতা মঙ্গলচন্ডী এর নামে মঙ্গলচন্ডী এম,ই স্কুল স্থাপন করেন। ঐ স্থানটি ঢাকা - সিলেট মহাসড়কের তাজপুর বাজার থেকে ০১ কি.মি. পশ্চিমে অবস্থিত। ১৯৩০ খ্রিঃ বিদ্যালয়টি হাইস্কুলে উন্নীত করার প্রয়োজনে দুলিয়ারবন্দ মৌজায় তাজপুর বাজারে রবিদাস গ্রাম নিবাসী মহাজন বাড়ীর বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও দানশীল ব্যক্তি শ্রী নন্দ কুমার দেব বিদ্যালয়ের জন্য এক প্লটে ৪.৩৮ একর ও প্রধান শিক্ষকের বাসভবনের জন্য .৩৪ একর ভূমি দান করেন এবং বিদ্যালয়টির নাম করণ হয় মঙ্গলচন্ডী উচ্চ বিদ্যালয়। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ১৯৩০ খ্রিস্টাবেই প্রথম হাইস্কুল হিসাবে প্রথম স্বীকৃত প্রাপ্ত হয়ে ঐ সনেই মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে গৌরবোজ্জ্বল ফলাফল করে। অদ্যাবধি বিদ্যালয়টি এ জনপদের প্রাচীনতম মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সুনাম ও ঐতিহ্যের সহিত এলাকায় শিক্ষার আলো বিস্তার করে চলেছে । বিদ্যালয়টি থেকে অনেক দেশ বরেণ্য প্রথিত যশা ব্যক্তিত্ব দেশে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সুনামের স্বাক্ষর রেখে চলেছেন। লেখা পড়ার পাশাপাশি সকল সহপাঠক্রমিক কার্যাবলীতে বিদ্যালয়টির সুনাম সর্বজন বিদিত। ২০১১ খ্রিঃ ৪১শ জাতীয় স্কুল মাদ্রাসা শীতকালীন খেলাধূলায় প্রথম প্রবর্তিত বালকদের ব্যাডমিন্টন খেলায় একক ও দ্বৈত উভয় ইভেন্টে বিদ্যালয়ের ০২ জন খেলোয়াড় জাতীয় রানার্স আপ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্মের পর ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে দুষ্কৃত কারী কর্তৃক বিদ্যালয়টি আগুনে পুড়ে ভষ্পীভূত হয়ে যায়। পরবর্তীতে গোয়ালাবাজারের ব্রাহ্মণগ্রাম নিবাসী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শ্রী ধীরেনর্র  কুমার দেব এর একক অর্থায়নে বিদ্যালয় গৃহাদি ও আসবাবপত্র পুনঃ নির্মিত হলে তাঁর পিতা নিশিকান্ত দেব (নিশিমহাজন) এর নাম নবযুক্ত হয়ে বিদ্যালয়ের নাম করণ হয় মঙ্গলচন্ডী নিশিকান্ত উচ্চ বিদ্যালয়।