বিদ্যালয়টি সিলেট জেলার ওসমানীনগর থানাধীন ঢাকা সিলেট মহাসড়ক সংলগ্ন তাজপুর বাজারে অবস্থিত। বিদ্যালয়টি বালাগঞ্জ উপজেলার মধ্যবর্তী সুযোগাযোগ পূর্ণ স্থানে অবস্থিত। বিদ্যালয়টির মোট ৫.৩৮ এশর জমি রয়েছে । .৬৬ একর ভূমি (লাল কৈলাশ মৌজায়) যেখানে বিদ্যালয়টি প্রথমে প্রতিষ্ঠিত হয়। .৩৪ একর ভূমিতে প্রধান শিক্ষকের বাসভবন অবস্থিত। বাকী ৪.৩৮ শতক ভূমি একত্রে অবস্থিত। উক্ত ভূমিতে বিদ্যালয় ভবনাদি খেলার মাঠ ও পুকুর এবং ছাত্রাবাস অবস্থিত।বিদ্যালয়টি সিলেট জেলার ওসমানীনগর থানাধীন ঢাকা সিলেট মহাসড়ক সংলগ্ন তাজপুর বাজারে অবস্থিত। বিদ্যালয়টি বালাগঞ্জ উপজেলার মধ্যবর্তী সুযোগাযোগ পূর্ণ স্থানে অবস্থিত। বিদ্যালয়টির মোট ৫.৩৮ এশর জমি রয়েছে । .৬৬ একর ভূমি (লাল কৈলাশ মৌজায়) যেখানে বিদ্যালয়টি প্রথমে প্রতিষ্ঠিত হয়। .৩৪ একর ভূমিতে প্রধান শিক্ষকের বাসভবন অবস্থিত। বাকী ৪.৩৮ শতক ভূমি একত্রে অবস্থিত। উক্ত ভূমিতে বিদ্যালয় ভবনাদি খেলার মাঠ ও পুকুর এবং ছাত্রাবাস অবস্থিত।
১৮৮৭ খ্রিঃ লাল কৈলাশ নিবাসী জমিদার শ্রী নবীন চন্দ্র রায় চৌধুরী স্বীয় দানকৃত .৬৬ শতক ভূমিতে তদীয় কুল দেবতা মঙ্গলচন্ডী এর নামে মঙ্গলচন্ডী এম,ই স্কুল স্থাপন করেন। ঐ স্থানটি ঢাকা - সিলেট মহাসড়কের তাজপুর বাজার থেকে ০১ কি.মি. পশ্চিমে অবস্থিত। ১৯৩০ খ্রিঃ বিদ্যালয়টি হাইস্কুলে উন্নীত করার প্রয়োজনে দুলিয়ারবন্দ মৌজায় তাজপুর বাজারে রবিদাস গ্রাম নিবাসী মহাজন বাড়ীর বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও দানশীল ব্যক্তি শ্রী নন্দ কুমার দেব বিদ্যালয়ের জন্য এক প্লটে ৪.৩৮ একর ও প্রধান শিক্ষকের বাসভবনের জন্য .৩৪ একর ভূমি দান করেন এবং বিদ্যালয়টির নাম করণ হয় মঙ্গলচন্ডী উচ্চ বিদ্যালয়। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ১৯৩০ খ্রিস্টাবেই প্রথম হাইস্কুল হিসাবে প্রথম স্বীকৃত প্রাপ্ত হয়ে ঐ সনেই মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে গৌরবোজ্জ্বল ফলাফল করে। অদ্যাবধি বিদ্যালয়টি এ জনপদের প্রাচীনতম মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সুনাম ও ঐতিহ্যের সহিত এলাকায় শিক্ষার আলো বিস্তার করে চলেছে । বিদ্যালয়টি থেকে অনেক দেশ বরেণ্য প্রথিত যশা ব্যক্তিত্ব দেশে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সুনামের স্বাক্ষর রেখে চলেছেন। লেখা পড়ার পাশাপাশি সকল সহপাঠক্রমিক কার্যাবলীতে বিদ্যালয়টির সুনাম সর্বজন বিদিত। ২০১১ খ্রিঃ ৪১শ জাতীয় স্কুল মাদ্রাসা শীতকালীন খেলাধূলায় প্রথম প্রবর্তিত বালকদের ব্যাডমিন্টন খেলায় একক ও দ্বৈত উভয় ইভেন্টে বিদ্যালয়ের ০২ জন খেলোয়াড় জাতীয় রানার্স আপ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্মের পর ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে দুষ্কৃত কারী কর্তৃক বিদ্যালয়টি আগুনে পুড়ে ভষ্পীভূত হয়ে যায়। পরবর্তীতে গোয়ালাবাজারের ব্রাহ্মণগ্রাম নিবাসী বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শ্রী ধীরেনর্র কুমার দেব এর একক অর্থায়নে বিদ্যালয় গৃহাদি ও আসবাবপত্র পুনঃ নির্মিত হলে তাঁর পিতা নিশিকান্ত দেব (নিশিমহাজন) এর নাম নবযুক্ত হয়ে বিদ্যালয়ের নাম করণ হয় মঙ্গলচন্ডী নিশিকান্ত উচ্চ বিদ্যালয়।
শ্রেণীভিত্তিক ছাত-ছাত্রী সংখ্যা | |
শ্রেণী | ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা |
ষষ্ট শ্রেণী | ৩১৯ জন |
সপ্তম শ্রেণী | ৩১৭ জন |
অষ্টম শ্রেণী | ২৯৮ জন |
নবম শ্রেণী | ২৩১ জন |
দশম শ্রেণী | ১৮০ জন |
সর্বমোট = ১৩৪৫ জন |
ক্রমিক নং | ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের নাম | পদবী |
০১ | জনাব এ.কে.এম গৌছুল আলম | সভাপতি |
০২ | জনাব মাও. মোঃ আব্দুল হালিম | শিক্ষক প্রতিনিধি |
০৩ | জনাব সুমেশ চন্দ্র সরকার | শিক্ষক প্রতিনিধি |
০৪ | জনাব আবদাল মিয়া | শিক্ষানুরাগী সদস্য |
০৫ | জনাব মোঃ নুরুর ইসলাম | অভিভাবক সদস্য |
০৬ | জনাব সীতা রাণী দাস | মহিলা সদস্য |
০৭ | জনাব মোঃ ছুরাব আলী | দাতা সদস্য |
০৮ | জনাব বিন্দু মাধব ভট্টাচার্য্য |
|
পাসের সন | মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা | মোট পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ | পাসের হার |
২০০৭ | ৬৮ | ৩৬ | ৫২.৯৪% |
২০০৮ | ৮১ | ৩৬ | ৪৪.৪৪% |
২০০৯ | ১৪০ | ১১০ | ৭৮.৫৭% |
২০১০ | ১৪৬ | ১১৫ | ৭৮.৭৬% |
২০১১ | ১৪২ | ১০৮ | ৭৬.০৬% |
জে.এস.সি পরীক্ষার ফলাফলঃ
পাসের সন | মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা | মোট পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ | পাসের হার |
২০১০ | ২১১ | ১০৭ | ৫০.৭১% |
২০১১ | ২৭০ | ২০৩ | ৭৬% |
| ছাত্র | ছাত্রী | মোট | ছাত্র (১০%) | ছাত্রী (৩০%) | মোট |
ষষ্ঠ | ১৯০ | ১১৫ | ৩০৫ | ১৯ | ৩৫ | ৫৪ |
সপ্তম | ১৫৬ | ১৩৮ | ২৯৪ | ১৬ | ৪২ | ৫৮ |
অষ্টম | ১২৪ | ১১০ | ২৩৪ | ১৩ | ৩৩ | ৪৬ |
নবম | ৮৫ | ৭৫ | ১৬০ | ০৯ | ২৩ | ৩২ |
দশম | ৮৩ | ৮২ | ১৬৫ | ০৯ | ২৫ | ৩৪ |
মোট | ৬৩৮ | ৫২০ | ১১৫৮ | ৬৬ | ১৫৮ | ২২৪ |
২০১২ইং সনের ৪১’শ বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল ও মাদ্রাসা শীতকালীন খেলাধুলা বেডমিন্টন একক ও দ্বৈত
প্রতিযোগিতায় জাতীয় পর্যায়ে রানার্স আপ ।
বিদ্যালয়ের এস.এ.সি ও জে.এস.সি পরীক্ষার ১০০% ফলাফল প্রত্যাশা গুনগতমান উন্নীত করণ।
মঙ্গলচন্ডী নিশিকান্ত উচ্চ বিদ্যালয় , গ্রামঃ দুলিয়ারবন্দ, ডাকঃ তাজপুর, থানাঃ ওসমানীনগর,
জেলাঃ সিলেট , পোস্ট কোড ৩১২৩, ইন নম্বর ১৩০০৮৬।
· প্রফেসর জনাব আব্দুল আজিজ
সাবেক অধ্যক্ষ সরকারী এম.সি কলেজ, সিলেট
সাবেক চেয়ারম্যান, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কুমিল্লা ও রাজশাহী
বাইস চ্যান্সলর মেট্টোপলিটন ইউনিভার্সিটি, সিলেট।
· মরহুম জনাব ডঃ আখলাকুর রহমান
সাবেক বিভাগীয় প্রধান (অর্থনীতি বিভাগ) জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়।
· জনাব মোঃ নেফুর মিয়া
সাবেক জেলা প্রশাসক, কুষ্টিয়া
(বর্তমান) সচিবালয়ে কর্মরত।
· জনাব মোঃ হিরা পারভেজ
ভি.ডি.পি ও আনসার এডজুঠেন্ট, সখিপুর, টাংগাইল।
· বাবু সুকেশ চক্রবর্তী
প্রকৌশলী, যুক্তরাজ্য
· বাবু সুশেন চক্রবর্তী
প্রকৌশলী, যুক্তরাজ্য
· জনাব মোশতাকুর রহমান মফুর
উপজেলা চেয়ারম্যান, বালাগঞ্জ
· জনাব গোলাম মোস্তফা
অধ্যাপক প্রাণীবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
· প্রফেসর ডঃ আজিজুর রহমান
চেয়ারম্যান, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
· জনাব মোঃ লুৎফুর রহমান
সাবেক গনপরিষদ সদস্য
· জনাব শাহ আজিজুর রহমান
সাবেক সংসদ সদস্য, সিলেট-২ ও উপজেলা চেয়ারম্যান, বালাগঞ্জ।
· মরহুম জনাব মোঃ আমিনুর রহমান
সাবেক জেলা প্রশাসক, কুমিল্লা
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস